সংক্রমণ বাড়লে হাসপাতালের শয্যাও বাড়বে
করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলো বন্ধ করা হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। একইসঙ্গে জানানো হয়, করোনা সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালগুলোর শয্যাও বাড়ানো হবে।
করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলো বন্ধ করা হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। একইসঙ্গে জানানো হয়, করোনা সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালগুলোর শয্যাও বাড়ানো হবে।
সোমবার বিকেলে করোনার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, এমন প্রশ্নের জবাবে জানানো হয়, করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলো বন্ধ করা হয়নি। সেগুলো প্রস্তুত আছে।
শনাক্তের হার কমে আসায় আগে শয্যাগুলোকে অন্য রোগীদের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল। তবে এখন সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আবারও সেগুলোকে সংযুক্ত করা হবে। আর সব হাসপাতাল তৈরি আছে।
সম্প্রতি করোনায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে স্বল্পসংখ্যক রোগী টিকা নিয়েছিলেন। এখন দেশে শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে। সংক্রমণের আশঙ্কার ওপর ভিত্তি করে টেস্ট বাড়ছে। হাসপাতাল প্রস্তুত, সরকারি হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে।
এ সময় গণপরিবহনে অতিরিক্ত যাত্রী, স্বাস্থ্যবিধি না মানা ও করোনার সংক্রমণ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ১২-১৮ বছরের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকারভিত্তিতে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
এরপর যেসব স্থানে জনসমাগমের আশঙ্কা আছে, সেখানে কর্মরত মানুষকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। সে লক্ষ্যে রেজিস্ট্রেশন ছাড়াও টিকা কেন্দ্রে এলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাদেশে করোনা ও ওমিক্রন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে জানানো হয়েছে, এখন সামগ্রিকভাবে শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে। তবে বাইরের তুলনায় রাজধানীতে ওমিক্রন শনাক্তের হার অনেক বেশি।
শিক্ষা অপরাধ স্বাস্থ্য অর্থনীতি রাজনীতি আন্তর্জাতিক খেলাধুলা লাইফস্টাইল সারাদেশ